আমি চিরন্তন মুক্তিকামী।
তৌকিরের জয়যাত্রা যখন বের হয় তা পরীক্ষার কারণে দেখতে পারিনি। এর আগে বা পরে হুমায়ুন আহমেদেরও একটা মুভি বের হয়েছিল।
পরীক্ষার পরে এক বন্ধুকে মুভি দুটি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম। সে পরামর্শ দিয়েছিল অবশ্যই হুমায়ুন আহমেদের মুভি আগে দেখতে হবে।
কারণ জয়যাত্রা আগে দেখলে হুমায়ুন আহমেদের ঐ মুভি দেখে কোন মজা পাওয়া যাবেনা। (বি:দ্র:-দুটি মুভিই মুক্তিযুদ্ধ িনর্ভর ছিলেসে অনুযায়ী দেখলাম আর জয়যাত্রাই বেশী ভালো লাগল।
এই কারণেই দারুচিনি দ্বীপ দেখতে বসেছিলাম। কিন্তু এবার হতাশ হলাম। এত বেশী ফ্ল্যাশব্যাক সিন দেখানো হয়েছে যে মুভিটি একঘেয়ে হয়ে উঠেছে।
কল্পনায় নাচ গান দেখানোর যে অভ্যাস আমাদের পরিচালকদের আছে তা থেকে তৌকির বেরিয়ে আসতে পারেননি । মন চায় মন চায়............... এই গানটা মুভি শেষ করার আগেও দেখানো যেত।
তবে সাস্থবান নায়িকাদের চেয়ে দারুচিনি দ্বীপের নায়িকারা বেশ ভাল। তবে নায়িকা মুনমুনের হাসিটা একটু কানে লেগেছে।
আর মিউজিক তো হুলুস্থুল।
আমি নিজে আন্ডারগ্রাউন্ড ধারার গানের ভক্ত হলেও তিনটি গানই ভালো লেগেছে। মনে হচ্ছে সেদিন আর বেশী দুরে নয় যেদিন বাঙলাদেশী মিউজিক বিশ্বের সব শ্রোতাদের মন জয় করে নেবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।