আজ নয় বছরে পা দিচ্ছে বৈশাখী টেলিভিশন। এ উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী ও তথ্যমন্ত্রী। সকল সংকট অতিক্রম করে বৈশাখী টেলিভিশন অনেকদূর এগিয়ে যাবে বলে বাণীতে আশা প্রকাশ করেন তারা। তারা বলেন, দেশের সাংবাদিকতা ও শিল্প-সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বৈশাখী অব্যাহতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। গেল রাত ১২টা এক মিনিটে প্রথম দফায় কেক কেটে বৈশাখীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের সূচনা করেন তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ সকাল ১১টায় দ্বিতীয় দফায় কেক কাটবেন রাজনীতিবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ সমাজের নানা ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেরা। এরপর থেকে মাঝে জুমার নামাজের বিরতি ছাড়া সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বৈশাখী টেলিভিশনের কার্যালয় উন্মুক্ত থাকবে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের শুভেচ্ছা-বিনিময়ের জন্য। দিনভর এ শুভেচ্ছা-বিনিময় অনুষ্ঠান সরাসরি সমপ্রচারের পাশাপাশি বৈশাখীর পর্দায় থাকছে বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান, টকশোসহ নানা আয়োজন। ২০০৪ সালে বৈশাখী টেলিভিশনের জন্ম হলেও ২০১০ সালে লোগোর পরিবর্তন ও নতুন নেতৃত্বে নতুন পরিকল্পনায় বৈশাখী টেলিভিশন দর্শকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।