মনের আনন্দের জন্য ব্লগিং অনেক প্রাচীন ধর্মে মুর্তি পূজা থাকলেও তা এই জন্য করা হয় যাতে স্রষ্টার স্বরনে কোন উপলক্ষ্য পাওয়া যায়। কিন্তু কোন ধর্মেই এটা বলে না যে এটা স্রষ্টার পছন্দের। বরং কিছু ব্যাক্তি স্রষ্টার প্রতি মাত্রাতিরিক্ত ভক্তির আতিশয্যে মুর্তি পুজা করে থাকে। কিন্তু বর্তমান সময়ে কিছু অতি বুদ্ধিমান লোক সকল ধর্মমতের মানুষকে এক কাতারে দাড়াতে মুর্তি পূজাকে শিল্পকলায় রুপ দিয়েছে। চারিদিকে শুধু মনুমেন্ট বা সৃতিসৌধ বা মিনার।
সারা বছর খবর নেই এক দিনের সেইমাপের আনুষ্ঠানিকতা। যেমন মুক্তিযুদ্ধের সৃতিস্তম্ভ হয়েছে প্রচুর তাতে যে পরিমান খরচ হয়েছে সেটাকায় মুক্তিযুদ্ধের বীর সৈনিকদের ভালভাবে সংসার চালানো যেত। যদিও নিজেদের চেতনা জাগরুক রাখতে এই আনুষ্ঠানিকতা অনেক ভুমিকা রাখে। কিন্তু আমাদেরকে আগে সেই সব গরিব মুক্তিযোদ্ধাকে সাবলম্বি করতে হবে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন চারটি মুর্তি স্থাপন করতে খরচ হয়েছে ৫৬ লাখ টাকা।
এই টাকায় মুক্তিযু্দ্ধের ইতিহাস সম্বলিত বই লিখে ছাপিয়ে বিলি করলে কতইনা ভাল হত।
প্রগতিশীলতার নামে নব্য ধর্মান্ধদের প্রতিহত করতে হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।