আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিলেত : পাখির চোখে দেখা- বারো



জানু '৩১, ২০১৪ ইং

১।

আগের পর্বে বিলেতের যে দিকটা আমার কাছে সবচেয়ে অন্ধকার বলে মনে হয় তার অন্যতম একটা নিয়ে লিখেছিলাম। এবার ভালো দিকের কিছুটা জানানোও কর্তব্য। অন্ধকারের অপর পিঠে বেশ কিছু আলোকিত দিকও বিলেতে আছে।

স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা- আজন্ম প্রিয় দুটি শব্দ মানুষের জন্য।

খাদ্য , বস্ত্র , বাসস্থানের মতই মৌলিক চাহিদা '' মানুষের''। এগুলো ছাড়া পশুপাখির জীবন খুব ভালো ভাবে চলে , কিন্তু মানবিক '' মানুষের '' জীবন নয়।

একজন নারী হিসেবে আমি বিলেতের আর আর যেকোন দ্রষ্টব্য জায়গার চেয়ে বেশী নারী স্বাধীনতার দিকটা দেখতে ও উপভোগ করতে চেয়েছি। পশ্চিমা বিশ্ব- মুরুব্বীদের মতে- তাদের দেশে নারীরা সম্পূর্ন মর্যাদার অধিকারী, সমঅধিকার পায়। পুরুষের পেছনে পেছনে না, বরং কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলছে, শুনতে ভালো লাগে আর নিজের দেশের কথা ভেবে হয় আফসোস।



এই জানাশোনার জিনিসটাকে এখানে এসে আমার যাচাই করবার উপায় হল। নিজের ব্যক্তিগত অনুভবের ব্যাপারগুলোই লিখছি- যা দেখেছি , যা বুঝেছি। কোন বিতর্কের সূচনা করার উদ্দেশ্যে না, কেননা কোন বিশেষ মত নিয়ে প্রিচ দেবার সুপ্ত ইচ্ছে আমার নেই।

ধরা যাক -কোন কাজ থেকে , বা হয়তো নিছকই বন্ধু-বান্ধবের সাথে রাতবিরেতে পার্কের ধার দিয়ে হেঁটে অনর্থক বকবক- যত রাত- ই হোক না কেন , চলতি পথে মানসম্মান অক্ষত রেখে বাসায় ফিরতে পেরেছি।

আমাদের নিজস্ব ক্যাম্পাসটা বন্ধ হয়ে যায় আটটা সাড়ে আটটার মাঝে।

আমি আবার ছাত্রী হিসেবে বিশেষ ফাঁকিবাজ কিসিমের। তাই পরীক্ষার আগে আগে শেষ মুহুর্তে চোখে অন্ধকার দেখতে থাকি। বাড়িতে বসে পড়তে ইচ্ছে হয় না, গল্পের বইটার পাতায় একবার , আরেকবার ফেবুর পাতার চোখ বুলিয়েই সময় পার হয়ে যায় অনর্থক।

আমার মত মানুষের একমাত্র উপায় হচ্ছে লাইব্রেরী। আমাদেরটা আগে বন্ধ হয়ে গেলেও বিপিপির হলবর্নের ল কলেজ লাইব্রেরীটা সপ্তাহের কর্মক্ষম দিনগুলোতে রাত এগারোটা পর্যন্ত খোলা থাকে।

ওখানে পড়াশোনা শেষে ঘন্টাখানেক পথ টিউবে পাড়ি দিয়ে বারোটার পরে বাড়িতে ফিরেছি -অনেক দিন। দেশে বিষয়টা কল্পনা পর্যন্ত করা যায় কি?

এখানে কাজের বেলায় নারী পুরুষের অত ভেদ নেই, একদা নাইটে কাজ করতাম, শুনশান রাস্তায় একাকী যেতে আসতে কোনদিন কোন সমস্যা হয়নি। সংখ্যায় কম হলেও ওসময়ও কাজে অকাজে মেয়েরা একাকী রাস্তায় চলাচল করতে পারে , কোন বিপদ আপদ ছাড়াই।

নিউ ইয়ার উদযাপন উপলক্ষ্যে পৃথিবীর অন্য বড় জায়গাগুলোর মত লন্ডনেও একটা দেখার মত আতশবাজির আয়োজন হয়। অর্ধেক লন্ডন , ঐদিন দেখি ওখানে গিয়ে হাজির।

এখানের উৎসবগুলোর অপরিহার্য উপাদান বিয়ারসহ মদ্য পানের উপকরনের কোন অভাব নেই। বোতলে একটা চুমুক, সাথে বান্ধবীকে জড়িয়ে ধরে আবোলতাবোল উচ্ছ্বাস কোনটারই কমতি নেই। আবার কঠোর নিরাপত্তায় জায়গাটা পুলিশে পুলিশময়। ভিড়ের মাঝে ঠাসাঠাসি দাঁড়িয়ে, তবু অনাহুত অনাকাঙ্খিত কোন হাতের স্পর্শ নেই ।

গভীর রাতে জায়গায় বেজায়গায়, কিছু দোকানের সামনে জটলা পাকায় কিছু কিছু ড্রাঙ্ক আদমি।

বেজায় হুল্লোর চলে। কিন্তু শুনেছি কাউন্সিলে একবার খবর দিলে এগুলোর ঝাড়ে বংশে উচ্ছেদ হয়ে যায়। আর এরা যতই যাই করুক না কেন , ' জাতে মাতাল তালে ঠিক' পাশ দিয়ে ঘেঁষে হেঁটে গেলেও একটা শিষও শুনতে পাওয়া যায় না।

চিরায়ত বাঙালি সংস্কারবশত এই মুশকো জোয়ান পালোয়ানগুলোকে দেখলে ঝামেলার আশঙ্কায় হয়তো বুকটা একটু ঢিপঢিপ করে- ব্যস ঐ পর্যন্তই।

একটা মাঝারি মাপের বাঙালি ফার্মে কাজ করি পার্টটাইম , সহকর্মী কামাল ভাইয়া বলছিলেন, দেশে তো ফিরে যেতে চান, অ্যাডজাস্ট করতে পারবেন কিনা সন্দেহ।



উনারই এক পরিচিত বাঙালী ভাই , দেশে ফিরে গিয়ে একবছরের মাথায় আবার ব্যাক করেন। কারন, ভাবীটি কিছুতেই আবার সেই অবরুদ্ধ জীবনে মানিয়ে নিতে পারছিলেন না। ছেলেরা তাও কষ্টে মষ্টে মানিয়ে হয়তো নিতে পারে, মেয়েরা একবার এখানের নিরাপদ, স্বাধীন জীবনের পরে, বঙ্গদেশের শিকলপরা দাবিয়ে রাখা দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিকের জীবনে আর ফিরে যেতে চায় না।

বিতর্কের অবকাশ না রেখেই বলি, একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম হিসেবে পর্দাপ্রথাকে আমি একটা চমৎকার বিষয় বলে মনে করি, নিজে হবহু পালন না করলেও। শরীর দেখিয়ে চলাফেরা করা একজন নারীর ব্যক্তিত্বের গুরুতর অবনতি ঘটায়।

তার মেধামননের চেয়ে তখন বাহ্যিক সৌন্দর্যের দিকেই মানুষ বেশী আকৃষ্ট হয়।

এ বিষয়টার পক্ষে বিপক্ষে বহু যুক্তি আছে। বিপক্ষবাদের লোকেরা বলে, পর্দা দ্বারা মেয়েদেরকে একেবারে পরাধীন দলিত করে রাখা হয়েছে। এ ''জঘন্য অবরোধমূলক ব্যাপারটা'' না থাকলেই নারী নাকি হবে মুক্ত স্বাধীন , পুরুষের সমানে সমান।

আবার উগ্র-পক্ষবাদের মতামত হচ্ছে , পর্দা না থাকাই হচ্ছে দেশ ও জাতির রসাতলে যাবার একমাত্র কারন।

দেশে যাই হোক না কেন ঘুরে ফিরে পারিবারিক অবক্ষয়, মুল্যবোধের অভাব , কারন খুঁজে খুঁজে যত দোষ নন্দ ঘোষ-মূলে মেয়েদের বেপর্দা চলাফেরা।

ইসলামের মূল যে পাঁচটা খুঁটি তার ব্যাপারে কিন্তু কেউ জোর দেন না। মসজিদগুলোতে এক জুম্মার দিনগুলো হয় লোকে লোকারন্য, বাকি ছয় দিন পুরো জায়গাটা খাঁ খাঁ করে। মুসল্লীতে মুসল্লীতে দেখাশোনা নেই, সামাজিক সৌহার্দ্য নেই, বিচ্ছিন্ন এক দ্বীপ একেকজন। ফলে অসহিষ্ণুতা ও স্বার্থপরতা বাড়ছে, শান্তির ধর্ম ইসলামের মূলমন্ত্র ভুলে সবাই, " আমিই ঠিক , শুধু ঠিকই না, আমারটা তোমাকেও মানতে হবে" এই জবরদস্তিমূলক নীতিতে চলছে।

নারী নির্যাতন তো শুধু নয়, সবধরনের ক্ষেত্রেই তো দুর্বলের উপর অবাধ অবিচার চলছে। কিন্তু যা কিছুই ঘটুক, ঘুরে ফিরে সেই মেয়েদের বেপরোয়া বেশরম অবাধ মেলামেশা, চালচলনকেই কেন যেন দোষ দেওয়া হয়।

এখানের কথা বলি-বিলেতের সবচেয়ে ভালো দিক -অন্তত আমার মতে-এর ছবির মত সুন্দর পুতুল পুতুল ঘরবাড়ি নয়, দামী দামী মার্সিডিজ বেঞ্চ, বিএমডব্লিউ নয়, নয় প্রযুক্তির কোন অত্যাধুনিক আবিষ্কার , জালের মত ছড়িয়ে থাকা দারুন সুশৃঙ্খল টিউব যাতায়াতব্যবস্থা, কিংবা শিক্ষার নামীদামী পীঠস্হান অক্সফোর্ড , ক্যামব্রীজ। এদের আসল গর্ব ও মহিমা এদের কঠোর আইনের শাসন। হাড় হিম করা ক্রাইমগুলো এদেশেও ঘটে, কিন্তু বিচার পাওয়ার নিশ্চয়তা আছে।

এমনকি মেয়েদেরও। কোন অবমাননার পরেই আদালত কিংবা সমাজ বলবে না, মেয়েটার পোশাক কিংবা চরিত্রেই নির্ঘাত কোন দোষ ছিল।

এদেশের মেয়েরা কেমন কেমন কাপড় পরে তা নিশ্চয়ই কাউকে বলে দেওয়ার দরকার নেই । প্রায়শই অর্ধ উলঙ্গ কিছু কিছু ক্যারেক্টারকে রাস্তাঘাটে পাওয়া যায়, যাদের দেখতেই অরুচি হয়। চোখের জন্য পীড়াদায়ক লাগে এমনকি নিজে মেয়ে হয়ে জন্মেও।

এদেরকে ছেলেরা যে কি চোখে দেখতে পারে তাও বুঝতে পারি । কিন্তু ঘ্রাণে অর্ধভোজনের মত করে ঐ দেখাটাই সার। বাকি অর্ধেক পুরো করতে গেলে খবর আছে। এখানের মেয়েরা যথেষ্ট '' বিপজ্জনক'' , চড় চাপড় খেয়ে গেলেও হজম করে নেয়া ছাড়া ঐ পুরুষপ্রবরের আর কোন উপায় থাকবে না।

ভাবি এমন হল কেন?

আমাদের প্রাচ্য সংস্কৃতিতে মেয়েরা মায়ের জাত, বয়স্ক লোকেরা বিনা দ্বিধায় অপরিচিত তরুনীকে মা বলে সম্বোধন করেন , কমবয়সীর কাছে সে হয়ে যায় বোন, আপু ।



এখানে ডার্লিং, ডিয়ার বলে যেকোন বয়সী যে কাউকে সম্বোধন করা যায়।

নারী -তা সে যে বয়সেরই হোক না কেন -এখানে তার বাজারদরটা হল সেক্স-অ্যাপিল।

তাও এখানে মেয়েরা কিভাবে এত সুরক্ষিত নিরাপদ?

অপরদিকে- মেয়েদের ঘরে সীমাবদ্ধ থাকতে বলে যারা মত প্রচার করেন , তাদের উদ্দেশ্যে বলা যায়, এখানে ও দেশে -সবখানেই এমনকি বাপ ভাইয়ের হাতে ধর্ষিত হবার ঘটনাও তো হরহামেশাই পেপারে দেখতে পাওয়া যায়। তাছাড়া ইসলামের দোহাই যারা এ ব্যাপারে দেন, তাদের জানা থাকা প্রয়োজন , এমনকি ইসলামের স্বর্ণযুগেও মেয়েরা ব্যবসা , শিক্ষাক্ষেত্র তো বটেই এমনকি ধর্মযুদ্ধ- জিহাদেও অংশ নিতেন।

আবার যৌনআবেদনহীন দুগ্ধপৌষ্য শিশুগুলোর উপর মানুষরূপী পশুর অধম মানুষগুলোর নির্যাতনের ঘটনা তো বিরল কিছু না।



তাহলে মেয়েদের কেবল অবরোধবাসিনী করে রাখাটা নিশ্চয়ই নারীসুরক্ষার প্রশ্নে শ্রেষ্ঠ সমাধান হতে পারে না।

সমাধানটা কি তাহলে? খুল্লামখুল্লা বিলেতি সমাজ তার একটা রাফ আনসার আমাকে দিয়েছে। নারীর সত্যিকারের আইন ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে সবার আগে, ইসলামসম্মত আইন অধিকার । যেখানে ধর্ষকই শাস্তি পাবে , ধর্ষিতা নয়। আমাদের মত দেশগুলোতে চলছে ঠিক তার বিপরীত অবস্থা।



একারনেই আপনার যদি একটা দামী মোবাইল থাকে, তা সেটা অসাবধানেই চুরি যাক , কিংবা চিপা গলি দিয়ে যাতায়াতের পথে হাইজ্যাক, থানায় প্রতিকার চাইতে গেলে আপনাকে কখনো প্রশ্ন করা হবে না , আপনি অত দামী জিনিসসহ রাস্তায় বের হয়েছিলেন কেন? কিংবা অসাবধানী হয়ে, নির্জন গলিতে পকেটে নিয়ে চলাচল করছিলেন কেন? সব দোষ তো আপনারই, দূর্বৃত্তের কাজ দূর্বৃত্তে করেছে, আপনার কি ফিরে কুকুরের পায়ে কামড় দেয়া শোভা পায়?

কিন্ত মেয়েদের সম্ভ্রমহানী হলে আবার ভিন্ন কথা। সব দোষ তো আসলে মেয়েটারই ,'' দেখেন কি না কি করেছে, ভালো মেয়েদের সাথে এসব কখনো হয় শুনেছেন?''

২।

এতক্ষণ যা বললাম, তাতে কারো কারো কি মনে হচ্ছে এটা আসলেই নারীর জন্য আদর্শ একটা সমাজ, রূপকথার মত?

তাহলে উল্টো দিকটাও জেনে নিন।

ম্যাকে ঢুকতে প্রথমদিন যে একটা ওরিয়েন্টেশনমত হয়, ওখানের মহিলাটি বলছিলেন, মেয়েদের দেয়া হয় মূলত সামনে, ক্যাশ কাউন্টার বা ''টিলে'' , ''কজ দে আর প্রিটিয়ার। ''

নারীরা এখানে পণ্য, অন্য আর সব জায়গার মতোই।

বড় বড় অনেক শোরুমে কাজ করা অনেক প্রতিষ্ঠনের পক্ষ থেকে এমনকি বলে দেওয়া হয় উপযুক্ত প্রসাধনে সেজে আসতে। টিউবে আসতে যেতে দেখি বহু সময় ধরে অফিসযাত্রী নারীরা চোখে মাশকারার প্রলেপটা যতখানি পারেন নিঁখুত করে দেবার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশেও এখন এই ধরনের ''আধুনিকতা'' শুরু হয়েছে। আমাদের সরকারী ব্যাংক মার্কা প্রতিষ্ঠানে এসব উপদ্রব ছিল না, কিন্তু কিছু কিছু ব্যাংকে শুনতাম সোজা প্রশ্ন হয় , 'এই তোমার লিপস্টিক ঠিকঠাক নেই কেনো?' আমরা আসলেই অনেক প্রগতিশীল হয়ে যাচ্ছি , তাই না?

এই হচ্ছে বিলেতি তথা পাশ্চাত্য নারী সমঅধিকার, যেখানে নারী দোকানে থরে থরে সাজিয়ে রাখা কসমেটিকস , পারফিউমের মতোই একটা জীবন্ত সামগ্রী। বোকা মেয়েমানুষ আমরা, তাই নিজেকে মুক্তির নামে বানিজ্যের কাছে বন্দি করছি, আর মনে ভাবছি এই তো স্বাধীনতা।

ঘুরে ফিরে সেই পুরুষের কাছে মনোহারিনী মূর্তি ধরারই তো ব্যাপার, যারা সমাজের মাথা হয়ে বসে আছে। এখানেও , তথাকথিত অগ্রসর সমাজেও প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীর উপর মহলে জায়গা যে বড়ই সঙ্কীর্ণ।

আসলে মেয়েদের মূল্য ঘরে বাইরে নিজেদেরই আদায় করে নিতে হবে, পুরুষের সহযাত্রী হিসেবে, কিন্তু সেটা নয়নসুখকর বস্তু হিসেবে নিজেকে উপস্থাপনের মাধ্যমে নয়। আবার পর্দা প্রথা যথাযথভাবে এই দৃশ্যসুখ দূর করতে পারে ঠিকই , কিন্তু তার সাথে সাথে একই তালে আইনের শাসন ও তার প্রয়োগ না হলে নারীর নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা দূরপরাহত-বিলেত আমাকে এই শিক্ষাই দিয়েছে।

ইংল্যান্ড তথা পাশ্চাত্য সমাজব্যবস্থা নারীর খোলামেলা প্রদর্শনীতে নিরাপত্তাটা দিয়েছে, মর্যাদা না।

আবার পুরোপুরি উল্টোদিকে আমরা মা বোন বলে যতই মর্যাদা দেই না কেন, নিরাপত্তা দিতে তো পারিনি। এই ভাঙা দুটা আরশির টুকরাকে জোড়া ঠিকঠাক লাগাতে পারার মাঝেই সম্ভবত নিহিত আছে নারীর তথা সমাজের প্রকৃত মঙ্গল।

রেজওয়ানা আলী তনিমা
ফেব্রু ২০, ২০১৪ ইং।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.