ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের গফরগাঁও স্টেশনটি যুগ যুগ ধরে অবহেলিত। প্রতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় হলেও যাত্রী সাধারণের চাহিদা অনুযায়ী নূ্যনতম সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। রেলস্টেশনের মাস্টার মো. মুসলেম উদ্দিন জানান, গফরগাঁও স্টেশনে প্রতিদিন ২২০টি টিকিট বরাদ্দ থাকে। যা চাহিদার এক-পঞ্চমাংশ মাত্র। গড়ে প্রতি বছর ২০ লাখ টাকা করে অতিরিক্ত রাজস্ব আয় বাড়ছে।
টিকিট কেটেও অসংখ্য যাত্রীকে ট্রেনের ভেতর দাঁড়িয়ে থেকে গন্তব্যে পেঁৗছতে হয়। স্টেশনে ১ম শ্রেণীর বিশ্রামাগারটিরও সংস্কার নেই। স্টেশন মাস্টারসহ ১০ জন স্টাফ রয়েছে ২২ জন স্টাফের মধ্যে। স্টেশনে নিজস্ব সুইপার নেই। জরাজীর্ণ প্লাটফর্ম ।
যাত্রী ছাউনি দিয়ে বৃষ্টি এলে পানি পড়ে। যাত্রীদের জন্য বসার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। বিশ্রামাগার বছরের পর বছর থাকে তালাবদ্ধ। নেই শৌচাগার। টিউবওয়েলের অস্তিত্ব নেই।
স্থানীয় সংসদ সদস্য ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল সম্প্রতি জাতীয় সংসদে বিষয়টি উত্থাপন করেছেন। স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাজহারুল এহসান মুরাদ ও পৌর যুবলীগ নেতা ইকবাল হোসেন সুমন বলেন, স্থানীয় এমপি গফরগাঁওয়ের মানুষের সবচেয়ে জনদুর্ভোগের দাবিটি সংসদে তুলে ধরেছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।