------ বিলুপ্তপ্রায় পুঁথি প্রদর্শনী ২০১৩
শুনই প্রগতি পাঠাগার, শুনই, আটপাড়া, নেত্রকোনা
শুনই প্রগতি পাঠাগাররের উদ্যোগে আয়োজিত হবে
বিলুপ্তপ্রায় পুঁথি প্রদর্শনী ২০১৩। আপনি অংশ নিতে চাইলে আপডেট থাকুন এখানে :: Click This Link
তারিখ: ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, শুক্রবার
সময়: সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা
স্থান: কার্যালয়, শুনই প্রগতি পাঠাগার, শুনই, আটপাড়া, নেত্রকোনা
প্রদর্শনীতে থাকবে সংগৃহীত অনেক পুঁথি। যে কেউ পুঁথি দিয়ে আমাদের উদ্যোগকে আরো বেগবান করতে পারেন।
পুথি পাঠ গ্রাম বাংলার সাহিত্য-সংষ্কৃতির এক অনন্য বাহক। কালের প্রবাহে এই পুথি সংষ্কৃতি এখন অনেকটাই ম্রিয়মান।
আধুনিকতার আকাশ সংষ্কৃতি শহর ছেড়ে গ্রামকেও গ্রাস করেছে আনেকটাই। তারপরও এই পুথির আবেদন এখনো একেবারে ফুরিয়ে যায়নি।
হ্যাজ্যাক জ্বালিয়ে
পুথি পাঠের সেই গ্রাম্য বৈঠক হয়তো এখন আর দেখা যায় না। তথাপিও যান্ত্রিক নগর সংষ্কৃতির মাঝে কালে ভদ্রে উঠে আসে এই পুথির ব্যাঞ্জনা। তাইতো সুর আর তালের আংগিকে সাজানো গ্রাম পুথির মধ্য দিয়ে বাংলার ঐতিহ্য, সামাজিকতা, শোষন কিংবা বঞ্চনার কথোকথনগুলি এখনো আমাদের আলোড়িত করে।
বাংলার সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের স্বকীয়তা রয়েছে তার বড় একটি প্রমাণ নাগরীলিপি ও সাহিত্য। কয়েকশ’ বছর আগে ভাষাটি সিলেট অঞ্চলে প্রচলিত ছিল। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও টিকে আছে তার কিছু ইতিহাস, দলিল বা পুঁথি। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা এবং আসামের কিছু অঞ্চলে এর ব্যবহার ছিল। সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে এ বর্ণমালাটি বিলুপ্ত হতে চলেছে।
চর্চা ও রক্ষণাক্ষেণের অভাবেই বলা চলে নাগরীলিপির উৎপত্তি ও বিস্তার নিয়ে নানা মতপার্থক্য থাকলেও এটির সংরক্ষণ একটি সিদ্ধান্তে পৌছতে সাহায্য করবে। বিলুপ্তপ্রায় দুর্লভ এ লিপিসংবলিত কিছু পুঁথি পুস্তক আকারে প্রকাশিত হয়েছে, যা হারিয়ে যাওয়া সাহিত্যের বিশাল একদিককে আবারও পাঠক আগ্রহী করে তুলতে পারে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।