Speak no evil, hear no evil, see no evil. আগের পোস্ট দুটোতে আমেরিকা ও ফিলিপনস এ মাইগ্রেশন সম্বন্ধে লিখে ছিলাম আজ লিখছি নিউজিল্যান্ড (স্কিলড ক্যাটাগরি) নিয়ে।
এতে দুটো ধাপ আছে।
১। প্রথম ধাপে আপনাকে একটা এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট (EOI) পাঠাতে হবে নিউজিল্যান্ড এ। এতে আপনি আপনার সম্বন্ধে, পরিবার, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি সম্বন্ধে লিখে পাঠাবেন ওদের কাছে।
তবে তার আগে আপনাকে ১০০ পয়েন্ট পেতে হবে একটা পয়েন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে। এই সাইট এ যেয়ে আগে দেখে আসুন আপনি ১০০ নম্বর পান কিনা? ১০০ নম্বর পাওয়া মোটা মুটি সোজাই বলা চলে। আপনার IELTS Score ৬ এ আপনার স্ত্রীর ও ১৬ বৎসরের ওপর সন্তানের ৫ থাকতে হবে। ওখানে দেখবেন identified future growth areas বলে একটা কথা আছে যার মানে biotechnology, information communications technology, এবং creative industries। ওখানে areas of absolute skills shortage বলেও একটা কথা আছে যেটা তে অনেকগুলো occupation আছে।
লিস্ট টা Click This Link থেকে ডাউনলোড করে দেখুন।
পয়েন্ট টেস্ট এর লিন্ক
http://www.immigration.govt.nz/pointsindicator/
২। দ্বিতীয় ধাপে। আপনার Expression of Interest ওদের কাছে গ্রহনযোগ্য হলে এরা আপনাকে আবেদন করার জন্য বলবে। আপনি এদের দেয়া নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করবেন ও এর সাথে সব ডকুমেন্ট পাঠাবেন।
কি কি ডকুমেন্ট পাঠাবেন তার লিস্ট পাবেন নীচে:
http://www.immigration.govt.nz/migrant/stream/work/skilledmigrant/apply/evidence/
ওরা প্রতি দুই সপ্তাহে একবার করে ওপরের পয়েন্ট টেস্ট অনুযায়ী ১৪০ এর ওপর পয়েন্ট পাওয়া আবেদন গুলো আগে দেখবে। তারপর জন্য হবে ১০০-১৩৯ নম্বর পাওয়া আবেদন গুলো।
ওরা আপনার আবেদন কে:
ক। হয় গ্রহন করে রেসিডেন্স পারমিট দেবে।
খ।
টেম্পরারী ওয়ার্ক ভিসা দিতে পারে যাতে আপনি ওখানে কিছুদিন থেকে আপনার প্রফেশন অনুযায়ী স্কিলড ওয়ার্ক খুঁজে নিতে পারেন।
গ। হয় আপনার আবেদন প্রত্যাখ্যান করতে পারেন।
নিউজিল্যান্ড অনেক সুন্দর একটা দেশ। নিজে নিজেই আবেদন করুন।
এজেন্ট ধরে খামাখা পয়সা নস্ট করে লাভ নেই!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।