আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাস্তিকের নাস্তিকগিরি,হু এইবার আলকাতরা দিয়া মালিশ দিব ভাবছি!!।সম্পুর্ন নতুন ধারার কিছু।।প্রথম পর্ব।অলরেডি ক্যাচাল মনে হয় লেগে গ্যাছে।(ইনশাআল্লাহ)

যতোই জেনেছি ততোই বুঝেছি জানবার আছে বাকি। যতোই বুঝাতে চেয়েছি, অবুঝ তুমি, বুঝিনি ব্যাপারটা কি !!

যদি কখনো এমন হয় যে, আপনার সামনে সোনালী রঙের বা সোনারও হতে পারে কিছুটা বড়ো কলসির মতো দেখেতে দুটো পাত্র। আপনি ভাবলেন নিশ্চই এর ভিতরে দামি কিছু আছে। এই ভেবে যেই হাত দিবেন ঠিক তখন দেখলেন আপনার আগের চেনা, পরম বা চরম শত্রুও সেখানে আগে থেকে উপস্হিত ,(মানে সেও এই সম্পদের ভাগ দাবি করতে যাচ্ছে ভেবে,যেহেতু সেও এখানে বর্তমান, সেই হিসেবে। বা অন্য কোন আগের পুরনো শত্রুতা আছে সেই হিসাবে ) যেটাই হোক না কেন ! যা হোক, সে সাথে সাথে বললো , " তুমি ঐ পাত্রে হাত দিওনা তাতে প্রান-নাশকারী বিষাক্ত শাপ আছে।

যার ছোবলে তুমি মরবেই। " যদিও আপনি তাকে মোটেও এখন বিশ্সাস করতে পারছেন না ওটার লোভে, কিন্তু তাকে এ মুহুর্তে বিশ্সাস না করেও দ্বিতীয় কোন উপায় নাই। কারন ( তিনি সমাজে একজন সত্যবাদী হিসাবে পরিচিত )। ঠিক এমন অবস্থায় আপনি যতোই সাহসী হোন না কেন এমন রিস্ক নিতে চাইবেন না যাতে দ্বিতীয় কোন চান্স নাই বাচাঁর। তবে নিলে সেটা এক্সট্রা অর্ডিনারি।

এই লেখা এরকম এক্সট্রা অর্ডিনারিদের জন্যে নয়। আবারও বলছি, এই লেখাটা এরকম এক্সট্রা অর্ডিনারিদের জন্যে নয়। যারা জেদ ও অজ্ঞতাকে সর্বোচ্চ জ্ঞান ভাবে", বা যা তার জানার বাইরে তাও জানতে চায়---------- Am I Clear Bro. ? (মনে রাখবেন, এই গল্পে আপনি প্রথম ব্যেক্তি আর আপনার শত্রু দ্বিতীয়) এবার আসি মূল গল্পতে ------ , তো আপনি কি করলেন হাত দিলেন না ঠিক আছে !!!! ?//?? আবার হাত না দিয়ে আপনি বসে থাকবেন তাও করতে পারবেন না কেননা সেখানে আপনার প্রেস্টিজ জড়িত। কারন আপনার শত্রুর মুখের বাকাঁন হাসি তার চেয়ে ভয়াবহ - মারাত্মক তাইনা (আপনাকে নিরুপায় দাড়িয়ে থাকতে দেখে) ? আপনি এখন কি করলেন প্রথম প্যাচটা দিলেন লাগিয়ে, সেটা কি । " অই মিয়া তুমি ক্যামনে জানলা যে এটাতে প্রাননাশকারী বিষাক্ত শাপ আছে।

নিজেতো হাত দেওনাই দিলে আগেতো তুমিই মরতা আর আমি তোমারে এখন মরা পইতাম,মশকরা করার আর লোক/সময় পাইলানা" একটু বলে রাখি আপনার কথায় কিন্তু যুক্তি দেখিয়ে প্রমান করতে পারছেন যে আপনি ঠিক আর এই মুহুর্তে সে হয়তো মিথ্যাই বলেছে , কিন্তু দেখা যাবে এই বলেই আপনি কিন্তু ঐ পাত্রে হাত দিবে না কারন আপনি এখনও সিওর না যে তার কথা মিথ্যা। কারন সে লোভ করেছে কি করেনি তা আপনিও জানেন না কারন আপনি গায়েব জানেন না এখন আপনি কি করবেন .... ভাবেন - ভাবেন ............. কি বুঝলেননা, আপনি কি করবেন ... ? আচ্ছা বলছি তার আগে, এতক্ষন যা বললাম তা একবার কল্পনা করেন যে, আপনি তখনও কেন সেই পাত্রে হাত দিবেন না যদিও আপনার প্রথম যুক্তি অনেকাংশে ঠিক(যে সে এখনও মরে নি)। ওকে, এখন যদি আপনার ক্ল্পনার সাথে আমার লেখা নিচের এই লাইনটা যথোপযুক্ত ভাবে মিলে তবে পরের থেকে পড়া শুরু করেন আর না মিললে আর আগানোর দরকার নাই। ---------- Am I Clear ? লাইনটা হল এই যে, আপনি তখনও হাত দিবেনা কারন এর প্রতিউত্তরে/ প্রশ্নের উত্তরে দ্বিতীয় বেক্তি কি বলবে তা জানার জন্যে । (মিলছে) মিললে আগান........... এবার বসে থাকেন আমার হাত ব্যাথা হয়ে গ্যাছে......... হু হু হু ।

ওকে রেডি....... দ্বিতীয় বেক্তি বললো : কি আমার কথা বিশ্বাস হয় না তাই না , তাহলে তুমি কও ঐটার মধ্যে কি (কারও উপকার করলেও দোষ)- আস্তে করে পরের বাক্যটি বললেও আপনার কান পর্যন্ত যেন যায় সে তেমনি ভাবে বললো ), এতেও বোঝা গেল না ভিতরে আসলে কি ? !!!!!! কিন্তু আপনার সাধারন জ্ঞান ও আপনার লজিক দিয়ে এবার বুঝতে পারলেন যে ,সে নিজেও জানেনা ওটাতে কি,(তার উত্তরের সারর্মর্ম থেকে) ফলে- আপনি এবার আগের থেকে কিছুটা বেশী সিওর যে সে হয়তো মশকরা করছে বা আপনার সাথে ঠ্যাটামি কারছে। কারন আপনার সাথে তো তার এখন শত্রুতা, কিন্তু যতক্ষন না আপনি পুরো সিওর ততোক্ষন পর্যন্ত আপনি এত বড় একটা সিদ্ধান্ত নিতে চান না যাতে জান যাবে, তাই না !! আর না চাওয়াটাই হল স্বাভাবিক ও বুদ্ধিমানের কাজ কেননা এতে আপনার জান-জীবন খোয়ানোর এখনও সম্ভাবনা আছে । ------------ গ্রেট ডিসিশন । আবার হালও ছাড়তে চাচ্ছেন না এই ভেবে যে তাতে হয়তো / অনেক সম্পদ আছে। আবার ভাই একটু কষ্ট করেন, এতক্ষন যা বললাম তা আবার একবার কল্পনা করেন ।

এখন আপনি কি করবেন/ডিসিশন নিবে, ( ধ্যৈর্য ধরে আগে সিওর হবেন ওটায় কি আছে নাকি ধ্যৈর্য না ধরে হাত ঢুকিয়ে দিবেন তাতে যা হয় হোক) এই, প্রথম ও দ্বিতীয় ডিসিশন নেওয়াটা এবার আপনার হাতে ছেড়ে দিলাম। জলদি যে কোন একটা নেন( ভেবে-চিন্তে ) নইলে যে গল্প আগাতে পারেছিনা। নেওয়ার পর আমাকে কমেন্ট করে জানান নিচে কমেন্টের ঘরে। বি : দ্র : তৃতীয় কোন ডিসিশন আবার আমদানি করার ইচ্ছা থাকলে আর আমার লেখা পড়ার দরকার নাই। ভাগেন !!!!!! হাত এক্ষনি ঢুকানোর ডিসিশন যারা নিয়েছেন তারা একটু অপেক্ষা করেন।

(পরে আসছি) আর যারা ধ্যৈর্য ধরবেন ভেবেছেন, এখন তাদের গল্প আবার শুরু,,,...। মনে আছে লাস্ট কি উত্তর ছিল , ( দ্বিতীয় বেক্তি বললো : কি আমার কথা বিশ্বাস হয় না তাই না , তাহলে তুমি কও ঐটার মধ্যে কি (কারও উপকার করলেও দোষ। আবার আপনার প্রশ্ন , আমি ক্যমনে বলবো ওটার মধ্যে কি ? তুমি এইখানে আগে ছিলা তুমি কও( নরম শুরে ) অথবা, কইলে কও নাইলে না কও, তোমার কথায় কি আমি ডরাই। এখন কও নাইলে কিন্তু দিলাম হাত ( রেগে গিয়ে হাত ঢুকানোর ভান) অথবা, এইটার মধ্যে কিছুই নাই সব তোর চালাকি / সয়তানি। অথবা এ জাতীয় কিছু প্রশ্ন যাতে করে আসল কথাটা বেরিয়ে আসে।

আর্থাৎ , যেহেতু আপনি ওটার মধ্যে কি জানেন না মানে গায়েব বা অদৃশ্য জানেননা তাই আপনাকে বুদ্ধি করে সঠিক কথা বার করতে হবে তার পেট থেকে। কিন্তু সে তখনও রহস্য মার্কা একটা হাসি দিল । তো মনে মনে ভাবলেন আপনি যে" শালার এই প্যাচ কামে খাটছে না আরোও কঠিন না লাগাইলে ওর পেটের কথা বার করা সম্ভব না। " যথারিতি আবার প্রশ্ন, .......................................... আজ আর না ভাই , লেখাটা এমনিই অনেক বড় হয়ে গেছে আর হাত ব্যথা হয়ে গ্যাছে। আমি আবার ফোনেটিক লিখিতো তার উপর হাত স্লো ।

সারা রাত কেটে গ্যাছে এই লিখতে লিখতে। তবে আশা রাখছি পরের পর্ব গুলা হবে আরও চমৎকার। যা যা থাকছে পরের পর্বগুলাতে, *** যাতে থাকবে এই (আপনি)টা কে। *** আর এই (শত্রু) টা ক। *** গল্পের পরের টুকু (মূল আকর্ষন) *** ধৈর্যহীনের ফলাফল (দ্বিতীয় ডিসিশন) *** ধৈর্যবানের ফলাফল ( প্রথম ডিসিশন) *** কেন এই লেখা *** যুক্তি-তর্ক ও যুক্তি-তর্কের বাইরের ব্যাপার *** বিভিন্ন কমেন্টের যুক্তি খন্ডন।

*** আমার সম্পর্কে একটু ধরনা। *** আরও অনেক কিছু...যা কারও জানা আবার কারও অজানা। ভাই একটা জিনিষ ফাসঁ করে দেই যাতে আপনারা এখন থেকেই এই পোষ্ট নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু করে দেন , আর তা হল..... ........................... হু হু হু হু .......... এই (আপনি) বলতে আমি আপাততঃ নাস্তিক-দের বুঝিয়েছি (তবে নাও হতে পারে ) ভাবেন আর ভাবেন .... আমি একটা জিনিষ বুঝলাম না। এই লেখাটায় মন্দ কি ছিল ? কেন আমাকে একদিনের মধ্যেই সেফ থেকে জেনারেল করা হল লেখা লেখার পর(কোন নোটিশ ছাড়া)? সামুর উপর খুবই মর্মাহত আমি। এমন না করলেও পারত।

এত কষ্ট করে লিখলাম তারপর ও এই উপহার। তাহলে লিখার স্বাধীনতা থাকল কই ? যাকগে আমি পরের পর্ব একটু সময় নিয়ে লিখতে চাচ্ছি। দেখি সেফ হওয়া যায় কিনা। আপনারা যদি এর কোন ব্যাখ্যা খুজেঁ পান জানায়েন এই লেখা পুরো না পড়ে এই লেখার উপর কোন ডিসিশন নিবেন না দয়া করে। তার একটা কারন হচ্ছে এই লেখাটা কোন কপি-পেষ্ট না আমার নিজের জ্ঞানার্জিত ফসল আর বাকি কারন গুলা আমি আগামি পর্বে দিতে চাচ্ছি।

আল্লাহ হাফেয। টাটা বাই বাই। সি য়া সুন ব্রো ! বি:দ্র: ((((( আরেকটা কথা এই পোষ্টের সাথে সম্পর্কিত সব কিছু এই পোষ্টের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখার ইচ্ছা আছে। ব্যেক্তিগতভাবে কউকে হেয় করার কোন ইচ্ছা আমার মোটেও নাই যদিও সে নাস্তিক হয় বা অন্য কিছুতে বিশ্বাস রাখে তবুও না। তাই যারা আমার পোস্টে কমেন্ট করবেন শধু তাদের সাথে সাময়িক এখানেই (অর্থাৎ এই লেখার বাকি পর্ব সহ )যা তর্ক বা আলোচনা হবার হবে।

যাতে আমি আমার আত্মপক্ষ সামর্থেনের চেষ্টা করা ছাড়া মনে হয় আর কিছুই করবো না। ওকে এই পর্ব শেষ তো সব রাগ - অভিমানও শেষ আবার আগের মত ভাই ভাই । ওকে))))))

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।