থাইল্যান্ডে বিক্ষোভকারীরা নির্বাচন ব্যাহত করার হুমকি দিলেও সরকার যে কোনো মূল্যে আগামী ২ ফেব্রুয়ারিই নির্বাচন করবে। উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুরাপং তোভিকাকচাইকুল গতকাল মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বলেন, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্বাচন চায়। ফলে ২ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন অবশ্যই হবে। প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। গত কয়েক দিনের সহিংসতার প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কর্মকর্তারা ভোটগ্রহণ পেছানোর পক্ষে। সহিংসতায় এখনো পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ জন নিহত ও কয়েকশ আহত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সরকারের পদত্যাগ এবং একটি অনির্বাচিত 'পিপলস কাউন্সিল' গঠনের দাবিতে প্রায় তিন মাস ধরে রাজধানীতে বিক্ষোভ করে আসছে সরকারবিরোধীরা। প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টি ২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বর্জনের ডাক দিয়েছে। দলটির দাবি, পরবর্তী সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ এবং সত্যিকারের ভোট হতে হলে প্রথমে সংস্কার প্রয়োজন। এএফপি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।