ক্র্যাশ খাইলো কানা বাবুল, ক্র্যাশ খাইলো আটা আবুল ক্র্যাশ খাওন কি মজার ? জবাব খুইজাই, পাইকছে দাড়ি বাইরছে ভুড়ি, আমার চাচা- কিচমত গনি খাজার। আমগো পাড়ার রহিম মিয়া পাঙ্খা মামার ব্যানার নিয়া, খুলছে চায়ের দোকান একখান- বছর খানেক আগে, সেই দোকানে, রোইজ বিকালে চক্কর একখান মারতে গ্যালে চা না খাইলে চাচার আমার কিমুন জানি লাগে !! এক সক্কালে মেসওয়াক মুখে , গামছা নিয়া পিডে বুকে চাচায় আমার পড়তে লইলেন গরম গরম পেপার, মাঝের পাতার ছবির মাইয়া , চাচার দিলে হান্দাইয়া যাইয়া, আচানক করলো একখান বিরাট বেপার স্যাপার। চাচার আমার তখন মনে, ভালোবাসা্র মাঠে বনে, উথাল পাথাল করে সুধু – স্পিরিচুয়াল লাব। খোস মেজাজে সুরমা দিয়া, নাগরা পায়ে গুইজা নিয়া , ঘুরতে থাকেন মহল্লাতে- বুজিনা ভাব সাব। দিনদুই বাদ জানলো চাচা হুদাই কি আর যায়না বাঁচা ? মাইয়া হইলো বোম্বাই মরিচ- নাম তার ক্যাটরিনা !!! আমরেরে ডাইক্যা নিজে কয় “ভাইস্তা করি কিযে” আমি কইলাম ‘হইয়া যাইব, আপনে ঘুমান, ফুলাইয়া- বুকের সিনা ‘ । চাইরদিন পর হইলো যে কি- চাচার মাথায় পড়লো ঢেকি গলির মাথায় জাইন্যা গেলেন- কি আজব কারবার!! কেমতে কইরা ইমুন হইলো?! ক্র্যাশের নেশা ছুইটা গেলো- ওই মাইয়ার ই ক্রাশ খাইছে আমগো পাড়ার রহিম দোকানদার ! আমি কইলাম ফাঁপর দিয়া ‘কিয়ের চিন্তা চাচা মিয়া ? লাগলে মাইয়া আরো আইব, এই মাইয়াই যা তা - হ্যারে রহিম মিয়াও স্বপ্ন দ্যাহে, বাদ দেন চাচা, আমগো ইস্টেটাস বইল্যা কতা।’ অহনোতো বিকাল হইলেই , রহিম মিয়ার ওই দোকানেই - চা খাইতে যান রোজ । ছয় দিনেই চাচার আমার, ক্র্যাশ আর ছ্যাঁকের পুরা চ্যাপ্টার- সানডে মানডে কোলোজ ।।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।