শেরপুর শহরের শহীদ বুলবুল সড়কে জনতা ব্যাংকের ভোল্ট ভেঙে চুরি যাওয়া ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার হদিস মেলেনি সাত বছরেও। এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে তাদের তিন দফা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে কোনো প্রমাণ বা টাকা উদ্ধার ছাড়াই আসামিরা ঘটনায় জড়িত বলে দায়সারা চার্জশিট দেন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন ডিবির এসআই বিপ্লব বিশ্বাস। তবে এ চার্জশিটের বিরুদ্ধে নারাজি দেননি তৎকালীন ব্যাংক ম্যানেজার ও মামলার বাদী সিরাজ উদ্দৌলা। এ সময়ের মধ্যে বদল হয়েছে নয়জন তদন্ত কর্মকর্তা। ২০০৭ সালের ১৫ মার্চ বৃহস্পতিবার ব্যাংক ভোল্টে দুই কোটি ৮৬ লাখ টাকা রেখে যান ম্যানেজার। ১৭ মার্চ নজরে আসে ভোল্ট ভাঙা। কর্মকর্তারা হিসাব মিলিয়ে দেখেন ভোল্টে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা কম রয়েছে। পরদিন এ ঘটনায় ব্যাংকের তিন গার্ড সাহেব আলী, সুলতান, মজিবুর রহমানসহ চারজনকে আসামি করে মামলা করা হয়। মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নরেশ চন্দ্র জানান, যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে তা নিয়েই লড়তে হবে। তবে তিনি তদন্তে বিভিন্ন পক্ষের গাফিলতির কথা স্বীকার করেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।