মাথার ঝাঁপিতে বন্দি কবিতার দল.....
প্রশ্ন আসে, মূল থেকে আবার শুরু হবে কিনা
পাতের ওপরে পাত জড়াবে কিনা জালের মত
বিস্রস্ত চাদরের ঢেউ ফেনিল হবে চোখের ওপারে
কিংবা ব্যস্ততা শেষে আড্ডা গহীনে জল পান করা যাবে কিনা?
মুহূর্তে পতিত হয় নৈঃশব্দ
উজানের টানে বিপরীত স্রোতে ভাসে আঁধারীর রাত
অপটু কবিতার হাত এঁকেবেঁকে হয়ে যায় একটি মানচিত্র।
ধানের রোয়ার স্থলে বাসা বাঁধে কাঁকরের বীজ
রূপনের বারমাস পরও যার অধীর অপেক্ষা শেষ নয়
তারপরও পার ধরে দেখে যায় বালিকার শূন্য পায়ের ছাপ।
ধাপ মেপে সময়ের মাপ নেয়া হল বিপ্রতীপ কোন কারনে
এক হাত,দুই হাত এভাবে সহস্র বর্গফুটের ঘর
বিস্তর প্রান্তর ঘেঁষা আবাদী ফসলের প্রতিটি নতুন কুঁড়ি
সার ধরে অপক্ষোমান বজরার মাথাগুলো, তবু উত্তর এল না।
আসবে কি-
তারও তো জানা নেই প্রশ্নরা আসলেই প্রশ্ন ছিল কিনা
কাঁকরের উভয় পিঠে কোন সীল পরিচয়,দলিল-দস্তাবেজ
পুরোনো খাতাপত্রের ধোঁয়া উঠা সোঁদা গন্ধ ছিল কিনা
কিংবা প্রশ্নকারী উভয়ের মধ্যবর্তী কেউ ছিল কিনা।
সাপেক্ষ নিষ্ঠার পরে অগোচরে চলে যাওয়া ঐসব প্রশ্নের
ধাপগুলো আসলেই কোন ভাঙা ঘর ছিল কিনা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।