যশোর সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্ভাব্য উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ নুরুন্নবীকে অস্ত্রসহ গতকাল আদালতে হাজির করে পুলিশ। আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বুধবার সন্ধ্যায় তাকে সদর উপজেলার সতীঘাটা থেকে আটক করা হয়। সদর থানার ওসি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে নুরুন্নবী তার কাছে অস্ত্র থাকার কথা স্বীকার করেন। সে অনুযায়ী বুধবার রাতে তাকে নেওয়া হয় শহরের শঙ্করপুর এলাকার দেলোয়ার হোসেনের বৈশাখী ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি ঢালাই কারখানায়। নুরুন্নবীর দেখিয়ে দেওয়া স্থানে মাটি খুঁড়ে একটি ওয়ান শুটারগান ও এক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানায় মামলাও হয়েছে। এ মামলা এবং গত অক্টোবর যশোর শহরের দড়াটানায় বোমাবাজির ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। ওসি বলেন, আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নুরুন্নবীকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে। এদিকে বিএনপি নেতা নুরুন্নবীর কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধারকে নির্জলা মিথ্যা ও সাজানো ঘটনা বলে উল্লেখ করেছেন জেলা বিএনপির নেতারা। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, পুলিশ নুরুন্নবীকে আটক করে অস্ত্র উদ্ধারের নাটক সাজিয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।